The Author Saikat Mukherjee Follow Current Read স্বামীর অধিকার - 5 By Saikat Mukherjee Bengali Love Stories Share Facebook Twitter Whatsapp Featured Books ભીતરમન - 55 હું દીપ્તિને મળ્યાં બાદ અમારા જમાઈ આશિષને પણ મળ્યો હતો. એકદમ... ભારતીય સિનેમાનાં અમૂલ્ય રત્ન - 2 આશાજી પાર્શ્વ ગાયનના ક્ષેત્રમાં ‘લિવિંગ લિજેન્ડ’ આશા ભોસલે જ... કંગુવા કંગુવા- રાકેશ ઠક્કર એમ કહેવાતું હતું કે ‘કંગુવા’ થી બ... નિયમિત મંદિર જવાના વૈજ્ઞાનિક ફાયદા નિયમિત મંદિર જવાના વૈજ્ઞાનિક ફાયદા કહેવાય છે કે ભગવાનની પૂજા... મારા અનુભવો - ભાગ 18 ધારાવાહિક:- મારા અનુભવોભાગ:- 18શિર્ષક:- ફરી ફોલ્લા પડ્યાંલેખ... Categories Short Stories Spiritual Stories Fiction Stories Motivational Stories Classic Stories Children Stories Comedy stories Magazine Poems Travel stories Women Focused Drama Love Stories Detective stories Moral Stories Adventure Stories Human Science Philosophy Health Biography Cooking Recipe Letter Horror Stories Film Reviews Mythological Stories Book Reviews Thriller Science-Fiction Business Sports Animals Astrology Science Anything Crime Stories Novel by Saikat Mukherjee in Bengali Love Stories Total Episodes : 6 Share স্বামীর অধিকার - 5 (2) 5.9k 11.7k 1 রিমি চোখ দুটো খুব বড় বড় করে আমার দিকে তাকিয়ে রইলো!আমি - কি হলো মা'কে ডাকো কেন আমাকে জান বলে ডাকো, তাহলে তোমাকে সাহায্য করবো।রিমি - দরকার নেই আপনার মত মানুষের সাহায্য! মেয়েটা খুব-ই জেদী এভাবে আর যাই করি মনে জায়গা করে নিতে পারবনাতাই আমাকে একটু যত্নশীল হতে হবে। ভালোবেসে তার মনে জায়গা করে নিতে হবে।আমি - উফফফ মেয়েদের এত জেদ থাকা ভালো নয়চলুন আপনাকে ঘরে নিয়ে যাই।রিমি - আমাকে একদম স্পর্শ করবেন নাআমি নিজে যেতে পারবো!আমি - ঠিক আছে তাহলে আমি যাচ্ছিবলে উঠে দাঁড়ালাম, আমার মত রিমিও দেখি উঠার জন্য চেষ্টা করছে কিন্তু তা কি সম্ভব?না পারলনা রিমি নিজেকে দাঁড় করাতে।আমি - কি এখানে বসে থাকবেন! রিমি চুপ করে রইলো আমি হাত বাড়ালাম রিমির দিকে, রিমি বলল - জানেন তো মেয়েরা খুব বেশি অসহায় না হলে কারও হাত ধরতে চায়না।আমি - কি হলো হাত ধরে থাকবেন নাকি উঠবেন!রিমি - পারছিনা তো!আমি - বুঝেছি!রিমি - কি বুঝলেন?আমি - কি আর কোলে উঠার শখ হয়েছে চলুন তাহলে আর কি কোলে করে নিয়ে যাই! রিমিকে কোলে নিলাম যদিও ওজনটা বেশি নয় তারপরও মজা করে বললাম।আমি - আল্লাগো এই আমি কি নিলাম ময়দার বস্তা নাকি গাজী ট্যাংক।হি হি হি করে রিমি হাঁসতে লাগলো যাক বাবা একটু হলেও মেয়েটার মুখে হাঁসি ফুটলো তাও আবার আমার জন্য।আমি - এই যে এভাবে হাঁসলে হবেনা দুহাত দিয়ে আমার গলা পেঁছিয়ে ধরুন,রিমিকে যেভাবে বললাম সেভাবে ধরেছেহাঁটতে লাগলাম রিমির দিকে তাকিয়ে।রিমি - এইযে আমার দিকে তাকিয়ে আছেন কেন এভাবে?আমি - বউয়ের দিকে স্বামীতো তাকাবে এখানে দোষের কি আছে!রিমি - না আপনি তাকাবেন না আমার.....আমি - আমার কি হুমমম?রিমি - কিছুনা! রিমিকে খাটে নিয়ে শোয়ালাম, চুপচাপ শুয়ে থাকো আমি আসতেছি! আমি মলম এনে রিমির পাঁয়ে মালিশ করতে লাগলাম।আমি - কি এখন কেমন লাগে, রিমি অপলোক দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে আছে।আমি - কি হলো অমন করে কি দেখ!রিমি - দেখার মত তো চোখের সামনে কিছুই নেই, কি দেখব আর?আমি - এখন কেমন লাগে?রিমি - ভালো। আমি একটু খোঁচা দিয়ে বললাম।আমি - শুকরিয়া জানাও উপরওয়ালার কাছে এমন একটা বর পাওয়ার জন্য!কিন্তু কথায় আছেনা আদা মরলেও আদার ঝাল কমেনা। রিমি মুখ ভেটকীয়ে বলে!রিমি - ইসসসসস শখ কত পোলার এ মনটা অনেক আগে অন্যকাউকে দিয়ে দিছি সে মনে আর না কাউকে জায়গা দিতে পারব আর না কাউকে নতুন করে ভালোবাসতে পারব।আমি - কিছুই করতে হবেনা তোমাকেশুধু আমার ঘরে আমার বউ হয়ে থাকলেই চলবে। রিমি কিছু বলতে যাবে তখন-ইআমি - না না আর কোন কথা নয় চুপচাপ চোখ বন্ধ করে ঘুমাও আমি বরং রান্না করে আসি। রিমি খিলখিল করে হাঁসতে লাগলো।আমি - ঐ মাইয়্যা হাসছেন কেনো?রিমি - না হেঁসে কি উপায় স্বামী রান্না করবে আর বউ খাবে হিহিহি! সত্যি রিমির হাঁসিটা পাগল করার মতএতদিন শুধু দেহটা ভোগ করেছি তার মুখের হাঁসিটা তাই দেখতে পাইনিযাক তারপরও তো রিমি আজ স্বামী বলে স্বীকার করলো।রিমি - কি ভাবেন মনে মনে?আমি - ভাবছি বউটা আমার প্রেমে পড়লো নাকি?রিমি - পোলার শখ কত যান গিয়ে রান্না করেন তা নাহলে না খেয়ে থাকতে হবে।হুহহহহহ এমন ভাবে বলছেমনে হয় সে আমার মালকিনকিন্তু করার তো কিছুই নেই রাঁধতে তো হবেই।আমি - ঠিক আছে যাচ্ছি তুমি ঘুমাওরান্না বসালাম আর মনে মনে ভাবতে লাগলাম! ঘরে বউ এনে কি লাভ হলো যদি রান্না করে নিজেকে খেতে হয়।একটু পরে রান্নাবান্না সব শেষরিমি এমন ভাবে হাত পাঁ মেলে শুয়ে আছে মনে হয় বাবার বাড়িতে আছে স্বামীর বাড়ি নয়।আমি - এইযে ম্যাডাম চলুনখেয়ে আমায় উদ্ধার করুন।রিমি - এত দেরি হলো কেন সেই কখন গেলেন রান্না করতেআর এখন বলছেন রান্না শেষ আমার তো মনে হয় দিনটা শেষ।আমি - চটাং চটাং কথা না বলে খেয়ে নিন!রিমি - না দিলে কি করে খাবো?এখানে নিয়ে আসেন।আমি - পারবনা আপনি গিয়ে খেয়ে নিন।রিমি - কি করে যাবো হাঁটতেই তো পারিনা।আমি - ওহহহহ তাইতো চলুন আমি নিয়ে যাই আপনাকে।রিমি - হাতমুখ না ধুঁয়ে খেতে যাবো না।দ্যাতততত এটা কি বউ নাকি ১বছরের শিশু?আমি - দাঁড়াও আমি পানি আনতেছি!এই নাও হাতমুখ ধুঁয়ে নাও।এক বালতি পানি এনে!চলুন আমার কাঁদে হাত রেখেআমিও সে সুযোগে একটু মজা নিলামআমি - বুঝলে তো বউ স্বামী ছাড়া মেয়েদের কোন দাম নেই।আরে স্বামী হলো মেয়েদের হাতের লাঠি যার উপর ভর করে পথ চলতে তাদের জন্য সহজ হয় হোক সে খারাপ নয়তো ভালো।রিমি - বললে হলো আমি মানিনা।আমি - তুমি তো স্বামীকেই মানোনা স্বামীকে আর কি মানবে!চলবে...??? ‹ Previous Chapterস্বামীর অধিকার - 4 › Next Chapter স্বামীর অধিকার - 6 Download Our App