এই কথা কি বলা যায় ?
আমি সবে সবে ট্রান্সফার হয়ে এসেছি, ঝাড়খণ্ডের এই রাজধানী শহরে । আমি একটা মোটামুটি ভালো মার্কেটিং কোম্পানির ম্যানেজার । এই প্রথম কলকাতার বাইরে পোস্টিং, ম্যানেজার হয়েছি কিনা।
আমি ব্যাচেলর , ৩৫ বছর বয়স। না, বিয়ে হয়নি । কেন ? সে আর বলবেন না। বাবা, মা, মেয়ে দেখে দেখে হাল ছেড়ে দিয়েছে । আমারই মেয়ে পছন্দ হয়নি।
কেনো ? কি বলি বলুন তো ? এই না বলতে পারার জন্যেই তো পছন্দ মতো মেয়ে পাচ্ছিনা। ঠিক আছে, আগে এই গল্প টল্প বলে আপনাদের সঙ্গে একটু ফ্রি হয়ে নি, তারপর দেখি বলতে পারি কিনা ।
ফিরে আসছি আমার এই নতুন কাজের শহরে। একটা মোটামুটি ভালো এক বেডরুম ফ্ল্যাট নিয়েছি, ওইযে 1 BHK বলে না, তাই। আমার বড় ফ্ল্যাট নিয়ে কি হবে, একা মানুষ। এতেই হবে।
বাড়িওয়ালা ঠিকঠাক করে একটা কাজের মহিলা জোগাড় করে দিয়েছে, ওদের ওখানেও কাজ করে । ওই ঝাড়া, পোঁছা, বাসন মাজা আর কাপড় কাচা। বেলায় আসে, আমি তখন অফিসে থাকি। বাড়িওয়ালাদের কাছ থেকে আমার একটা ডুপ্লিকেট চাবি নিয়ে কাজ করে চলে যায়। বিশ্বাসী লোক ।
মুস্কিল হয়েছে রান্নার লোক আর পাওয়া যাচ্ছেনা । আমি আবার পাউনরুটিতে মাখন মাখানোর চেয়ে বেশ কিছু রাঁধতে পারি না। আসলে দরকারই হয়নি এতদিন ।
কিন্তূ কাঁহাতক আর রেস্টুরেন্টের খাবার রোজ রোজ খাওয়া যায়। সকালে অফিসে তো তাই খাই । টিফিন কে করে দেবে, কিনেই খাই। রাতে বাড়ী ফিরেও রেস্টুরেন্টের খাবার। পেটের বারোটা বেজে যাচ্ছে ।
তা, অনেক বলে কোয়ে ,অফিসের পিওনটা এক মহিলাকে পাঠালো । দেখে ভালোই লাগলো, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন, ৩২-৩৩ মনে হচ্ছে দেখে । বিবাহিত, সাত বছরের একটা ছেলে আছে বললো। স্বামী কোন এক ছোট অফিসের পিওন। রান্নার কাজ আগে করেনি, কিন্তূ সবই পারে বললো। আমার চিন্তা ছিলো মাছ , মাংস নিয়ে। এখানে আবার এসবের বেশ ঝামেলা। অর্ধেকই সব নিরামিষাশী । আমিষ রাঁধেও না । এর ওইসব কিছু ঝামেলা নেই।
শুধু দুটো জায়গায় একটু আটকাচ্ছে আমার। এক তো টাকাটা একটু বেশিই চাইছে মনে হয়। কিন্তূ কিছু করার নেই, আর তো কাউকে খুঁজে পেলামই না । বাকি সব তো ভালোই মনে হচ্ছে । তাই একটু বেশি মাইনে হলেও, মেনে নিলাম। কিন্তূ আরেকটা বিষয়, ঠিক ওর কাজের ব্যাপারে নয়, অন্য একটা স্পর্শকাতর ব্যাপারে আটকাচ্ছে । মহিলা একটু বেশিই লম্বা, ৫ ফুট ৮ ইঞ্চির একটু বেশিই হবে। স্বাস্থ্যটাও ভালোর দিকে । মোটা নয়, কিন্তূ বেশ শক্ত পোক্ত। এতে রান্নার কাজে অসুবিধে হবার কথা নয়। অসুবিধে আমার । আমি আসলে বেশ ছোটখাটো উচ্চতার , ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি মতন । আর চেহারাতেও খুব স্বাস্থ্যবান নই, ওই ৬০ কেজি মতন মেরেকেটে। ওর সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলতে গেলে, বেশ অস্সস্থিকর লাগবে। কিন্তূ ভেবে দেখলাম, এই প্রবলেমের জন্য রান্নার লোক না রাখাটা বোকামি। বিশেষ করে আমার যখন খাওয়াদাওয়ার ভীষণ অসুবিধে হচ্ছে।
রাজি হয়ে গেলাম। কথা ঠিক হলো, আমি অফিস যাওয়ার আগে ওর পক্ষে আসা সম্ভব নয়, ওর নিজের কাজ থাকে বাড়িতে। তাই ও সন্ধে বেলায় আমি অফিস থেকে ফেরার পর আসবে । দু বেলার রান্না, আমার সকালের জলখাবার সব বানিয়ে রেখে যাবে । আমায় শুধু মাইক্রোওয়েভএ গরম করে নিতে হবে খাওয়ার সময়। অফিসের টিফিনের জন্যও খাবার বানিয়ে রেখে যাবে । ওর নাম বললো গীতা ।
ব্যাস , তারপর থেকে খাওয়াদাওয়ার আর কোনো প্রবলেম রইলো না। ভালোই রান্না করে গীতা । লুচি, পরোটা সব পারে । আর কি চাই।
তখন গীতা কাজে লাগার পর দিন পনেরো মতন হয়েছে । গল্প টল্প করে একটু ভাব জমিয়ে নিয়েছি ওর সঙ্গে । ও এতো সুন্দর লম্বা বলে প্রশংসাও করেছি । আমার অবস্থাটা সহজ করার জন্য ওকে বলেছি , তোমার পাশে আমায় কিরকম বেঁটে দেখায় ।
ও কিন্তূ বলেছে যে, আপনি মোটেও বেঁটে না, আমিই মেয়ে হিসেবে বেশি লম্বা । বুঝলাম, বুদ্ধি আছে, গুছিয়ে কথাও বলতে পারে।
আমার যে ড্রইং কাম ডাইনিং রুমটা ছিলো, কিচেনটাও ওখানেই , ওপেন কিচেন যাকে বলে। যেরকম ভাবে স্পেস বার করতে পারে আজকালকার বিল্ডাররা।
সেই ঘরটায় দুটো আলো ছিলো । দুদিকের বড় দেওয়াল দুটোতে । তার একটা একদিন খারাপ হয়ে গেছে । একটা বাল্ব তো কিনে এনেছি। কিন্তু যে দেওয়ালে খারাপ হয়েছে , সেখানে বেশ উঁচুতে লাগানো আছে আলোটা । আমার ঘরে একটা টেবিল ছিলো, যার ওপর আমার একটা টিভি রাখা থাকতো । টেবিলটা সরাবার উপায় নেই, যে ওতে উঠে দাঁড়াবো । একটা প্লাস্টিকের চেয়ার ছিলো। তাতে দাঁড়ানো যেতে পারতো, কিন্তু রিস্কি, একা চেষ্টা করতে গেলে পরে যাবার ভয় আছে। আমি অফিস থেকে ফিরে গীতার আসার অপেক্ষা করতে থাকলাম।
গীতা এসে বললো , ঘরটায় আলো কম লাগছে কেন ?
আমি বললাম, এই দেখোনা বাল্বটা খারাপ হয়ে গেছে। এত উঁচুতে আলোটা, নতুন বাল্বটা লাগাতে পারছিনা ।
ও এদিক ওদিক দেখে বললো , ওই চেয়ারটায় দাঁড়ান না ।
আমি বললাম, চেয়ারটা অপলকা, যদি পড়ে যাই ।
ও চিন্তা করছে দেখে বললাম, তুমি তো আমার চেয়ে অনেক লম্বা, তুমি দেখো না তোমার হাত পৌঁছায় কিনা ।
ও বললো, দাঁড়ান দেখছি ।
কিন্তূ আলোটার নিচে গিয়ে দেখা গেলো, যে ওর হাতও পৌঁছবেনা।
ওকে বললাম, একটাই উপায় আছে। আমি তোমাকে তুলে ধরছি , তুমি বাল্বটা পাল্টে দাও।
ও হেঁসে ফেললো। বললো, আমি আপনার চেয়ে অনেক ভারী, আপনি আমায় তুলতে পারবেন না।
আমি বললাম, দেখিই না চেষ্টা করে। ও বললো, ঠিক আছে, দেখুন ।
আমি এগিয়ে গিয়ে নিচু ওর থাই এর পেছনে হাত দিয়ে তোলার চেষ্টা করলাম । ও বাবা, কি ভারী । তুলতেই পারি না ।
ও বললো, দেখবেন আবার, আপনার কোমরে লেগেটেগে না যায় ।
আমি হাল ছেড়ে দিয়ে তখন হাঁপাচ্ছি ।
ও একেবারে হেঁসে গড়িয়ে পড়ছে। বললো, আপ মর্দ হো কে এক ঔরত কো উঠা নেহি পায়া ।
আমার প্রেস্টিজে লেগে গেলো।
আমি বললাম অতো হেঁসো না। তুমি এমন করছো, যেন তুমি তুলতে পারবে ?
ও বললো, যদি পারি , তাহলে কি দেবেন ।
আমি বললাম, কি চাও বলো। ও বললো, ও আমি পরে ভেবে বলবো।
আমি বললাম, ঠিক আছে, কিন্তু আমি যখন তোমায় তুলতে পারিনি, তুমি একটা মেয়ে হয়ে কি আর আমায় তুলতে পারবে ?
ও বললো, কিউন অপকা মরদাঙ্গী মে ঠেস পহুনচেগা কেয়া ? তব নেহি উঠাউুঙ্গি। মানে, আপনার পৌরুষে আঘাত লাগবে কি ? তাহলে তুলবো না ।
আমি বললাম, না সেরকম কিছু না ।
ও তখন আমার কাছে এসে, আমার থাই এর পেছনে দুহাতে জড়িয়ে ধরে আমায় তুলে নিলো। আমার পা দুটো ওর সামনে ঝুলে আছে। ও আমাকে নিয়ে আলোর তলায় গেলো । বললো, দেখুন এবার হাত যাচ্ছে কিনা ।
আমি তখন ওর গলা জড়িয়ে ধরে আছি, ভয় হচ্ছে , পাছে পরে যাই।
বললাম, হাত তুলবো কি করে , আমি তোমায় ধরে আছি তো।
ও হেঁসে বলল, ভয় নেই, আমি আপনাকে ফেলবো না । আপনি আপনার পা দুটো দিয়ে আমার কোমরটা জড়িয়ে ধরুন। আমি আপনাকে আরো ভালো করে ধরতে পারবো। তখন আপনি আপনার দুটো হাত ছেড়ে দিতে পারবেন ।
আমি তখন আমার পা দুটো ওর কোমরে শক্ত করে জড়িয়ে দিলাম । ও ওর হাত দুটো আমার থাই এর তলা দিয়ে আমার পাছার তলায় দিয়ে আমার দেহের ওজনটা ওর হাত দুটোর ওপর নিয়ে নিলো । একটু ঝাঁকিয়ে নিয়ে আমাকে আর একটু উপরে উঠিয়ে নিলো ।
বললো, এবার আপনার হাত দুটো আমার গলা থেকে তুলে নিন। আমি আপনাকে শক্ত করে ধরে আছি , আপনাকে পড়তে দেবো না ।
আমি আস্তে আস্তে ওর গলা ছেড়ে হাত দুটো ওপরে তুলে , খারাপ বাল্বটা খুলে নিলাম ।
ও তখন দেখি ওপরে একটা হাত বাড়িয়ে দিয়ে বলছে, দিন বাল্বটা আমার হাতে ।
আমি আশ্চর্য হয়ে বললাম, একি তুমি এক হাতে আমায় ধরে আছো ?
ও বললো, ঘাবড়াবেন না, আপনি হাল্কা আছেন, আপনাকে আমি ফেলবো না । দিন , বাল্বটা আমায় দিন ।
আমি বললাম, তুমি আমায় কোল থেকে নামাও না, আমাকে নতুন বাল্বটাও তো নিতে হবে ।
ও বললো, আপনাকে তো নামালে আবার কোলে তুলতে হবে ।
আপনি আমায় খারাপ বাল্বটা তো দিন। আমি ওটা রেখে, নতুন বাল্বটা নিয়ে আসছি । কোথায় রেখেছেন বলুন।
বললাম, ওই তো টিভি টেবিলের ওপর।
ও আমার হাত থেকে খারাপ বাল্বটা নিয়ে , আমাকে কোলে নিয়েই টেবিলের ওপর থেকে নতুন বাল্বটা নিয়ে, আবার আলোর জায়গাটায় চলে এলো। আমি তখন ওই বাল্বটা লাগিয়ে দিলাম ।
তখন দেখি কি ও আমায় কোলে নিয়ে দরজার দিকে চলেছে। আমি ওর গলা জড়িয়ে ধরে বললাম, এই কি করছো ? আমায় কোলে করে বাইরে নিয়ে যাচ্ছ কেনো ?
ও বললো, আবার আপনি ঘাবড়াচ্ছেন, আমি দরজার পাশে আলোর সুইচ জ্বালাতে যাচ্ছি ।
আলো না জ্বললে, আবার তো আপনাকে তুলতে হবে ।
সুইচ মারতে আলো জ্বলে উঠলো।
ও বললো, এবার চলুন । বলে মুচকি মুচকি হাঁসছে।
আমি বললাম, কোথায় যাবো ?
বললো, আপনি বলেছিলেন না, আপনাকে কোলে তুলতে পারলে আমায় কিছু দেবেন। চলুন , বাজার থেকে কিনে দিন।
আমি বললাম, এখন কোথায় যাবো ? আমি কিনে আনবো তোমার জন্য । তোমার কি চাই বলো ।
ও হাঁসতে হাঁসতেই বললো, কি চাই তো জানিনা, আপনি আমায় দোকানে নিয়ে চলুন। গিয়ে দেখবো কি পছন্দ হয়।
আমি বললাম, ঠিক আছে, আমায় তোমার কোল থেকে নামাও। আমি বাইরে যাবার জামা ,প্যান্ট পড়ি।
ও বললো, না , আপনাকে আমি কোলে করেই নিয়ে যাবো।
আমি বললাম, সে কি ?
ও তখন ভীষণ হাঁসছে। বললো, হ্যাঁ, আপনি আমায় চ্যালেঞ্জ করেছিলেন না, একটা মেয়ে হয়ে একজন পুরুষ মানুষকে তুলতে পারবে ? এখন এইটাই আমি চাই। আপনাকে আমি কোলে করে বাজারে নিয়ে যাবো । আপনাকে দেখাবো যে এই মেয়ের গায়ে কত জোর।
আমি বললাম, আর লোকে দেখবে যে ?
ও বললো, তাতে কি হয়েছে ? আপনি তো বললেন , আমি আপনাকে কোলে তুললে, আপনার পৌরুষে লাগবে না । আর কেউ কিছু বললে বলবো, কি আপনার পায়ে লেগে গেছে, হাঁটতে পারছেন না, তাই ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাচ্ছি।
আমি বুঝে গেছি , ও ইয়ার্কি মারছে। বললাম, ঠিক আছে , চলো, আজ তোমার কোলে চড়েই বাজার যাই।
ও হাঁসতে হাঁসতে তখন আমায় কোলে করেই ঘরের ভেতরে নিয়ে গেলো বড় আয়নাটার সামনে।
বললো, থাক, আপনার লজ্জা করবে। আপনার চেনা কে আবার দেখে ফেলবে আপনাকে একটা মেয়ের কোলে। আপনি আবার বড় কোম্পানির ম্যানেজার।
বললো, ওসব ছাড়ুন, এখন আয়নায় দেখুন তো আপনাকে কেমন লাগছে আমার কোলে ।
আমি বললাম, তুমিই বলো, কেমন লাগছে তোমার চ্যালেঞ্জ জিতে ?
ও বললো, আমার তো ভালোই লাগছে, এত বড় ক্ষমতাবান একজন ম্যানেজার বাবুকে আমি আমার কোলে তুলে বন্দি করে রেখেছি । আমার অন্নদাতা মালিক এখন আমার দুহাতের মধ্যে বন্দি, এটা ভাবতেই আমার ভীষণ ভালো লাগছে । আপনার গায়ের জোরের যা নমুনা দেখলাম, আপনাকে সত্যি সত্যিই যদি আমি কোলে করে বাজারে নিয়ে যেতাম , আপনি তো আমার হাত ছাড়িয়ে আমার কোল থেকে নামতেও পারতেন না । আবার, বাঁচাও বাঁচাও বলে চেঁচাতেও আপনার লজ্জা করতো। আপনার সমবয়সী একটা মেয়ে আপনাকে কোলে করে রাস্তা দিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, আর আপনি তার হাত থেকে বাঁচাবার জন্য চেঁচিয়ে লোক ডাকছেন । কেমন হতো বলুন তো ব্যাপারটা ? বলে আবার হাঁসতে লাগলো।
আমি বললাম, কিন্তু আমি তো ওসব কিছুই করতাম না।
ও আশ্চর্য হয়ে বলল, তাহলে কি করতেন ?
বললাম , আমি তোমার গলা জড়িয়ে , তোমার কাঁধে মাথা রেখে, তোমার মুখের দিকে দেখতে দেখতে , তোমার কানে ফিস ফিস করে বলতাম, তোমাকেই তো এত বছর ধরে খুঁজেছি, তুমি কোথায় ছিলে, তুমি আমার জীবনে আগে আসোনি কেনো ?
ও ভীষণ জোরে হাঁসতে হাঁসতে বললো, আর বলবেন না, আমি তাহলে আপনার প্রেমে পড়ে যাবো । বলে আমায় বিছানায় ধপাস করে ফেলে দিয়ে রান্না করতে চলে গেলো ।
এর পর থেকেই গীতা আমার সঙ্গে খুব ফ্রি হয়ে গেছিলো । সপ্তাহে তিন চারবার তো কোলে নিয়ে এঘর ওঘর ঘুরতো। কখনো কখনো আমার বিছানায় বসে, কিম্বা আমার ঘরে একটা বড় ইজিচেয়ার ছিলো, তাতে আমাকে ওর কোলে আড়াআড়ি করে পাঁজাকোলা করে ধরে, কোলে বসিয়ে গল্প করতো । বাচ্ছাদের যেমন ভাবে মায়েরা কোলে নেয়, সেইভাবে। আমার খুব safe আর secured লাগতো ওর কোলে ওইরকম ভাবে বসতে । যেন ও আমাকে জড়িয়ে ধরে ওর কোলের মধ্যে আগলে রেখেছে ।
হ্যাঁ, ঠিকই বুঝেছেন, আমি এইরকম মেয়েই চাই আমার জীবন সঙ্গিনী হিসেবে।
কিন্তূ এই কথা কি কাউকে বলা যায় ?