আয়ুশ স্কুটির সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ল। লীলা স্কুটির কাছে গেলো তারপর স্কুটিটাকে ঠিক করে বসে পরলো আর আয়ুস কে বসতে বলল। আয়ুশ ভীষণ লম্বা চওড়া ছিল লীলা তার কাছে কিছুই না যেন একটা ছোট্ট পুতুল। আয়ুস পিছনে বসতে লীলাকে দেখা যাওয়া বন্ধ হয়ে গেলো। ও পুরো চাপায় পড়ে গেলো। এদিকে আয়ুস বসার সাথে সাথে ই লীলার ব্যালেন্স বিগড়ে গেল আর লীলা পড়ে যেতে লাগল কিন্তু আয়ুস নিজে পা ফেলে দিল আর লীলার হাতে হাত রাখল আর ব্যালেন্স ঠিক করল। আয়ুস এর স্পর্শ তে অদ্ভুতভাবে কেঁপে উঠল লীলা। আজ অব্দি কোনো পুরুষ ও এতটা কাছে আসেনি কারণ কাউকে আসতেই দেয়নি ও।